বিশে^র প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম লীলাভূমি বাংলাদেশ। সঠিক পরিকল্পনা করে যুগোপযুগী সিদ্ধান্ত নিয়ে এগিয়ে যেতে পারলেই
দেশের পর্যটন শিল্প একসময় বিশ^ অর্থনীতিকে চমকে দিতে পারে।পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগের মধ্য দিয়ে একদিকে যেমন ব্যক্তিগত উন্নতির পথ সুগম হতে পারে, অন্যদিকে তেমনি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে অসংখ্য মানুষের জীবিকার ব্যবস্থা করা সম্ভব। কক্সবাজার ও কুয়াকাটায় পর্যটন শিল্পে সবচেয়ে জনপ্রিয় গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপ এ প্রতিটি আন্তর্জাতিক হোটেল মালিকানা নিশ্চিত করা হবে সাফ-কাবলা দলিলের মাধ্যমে, যা সারা জীবন বংশানুক্রমে মালিকানা নিশ্চিত করবে এবং মালিকানা সম্পত্তির মতো উচ্চমূল্যে বিক্রয় ও হস্তান্তরযোগ্য হবে এবং আজীবন
হালাল আয়ের নিশ্চয়তা দিবে। যেখানে থাকছে ক্যাপিটাল গেইন এবং ক্যাশ ফ্লো ।
বর্তমানে পর্যটন শিল্পে হোটেল বিনিয়োগই সবচেয়ে নিরাপদ ও লাভজনক। সম্পদের রাজা হোটেল বাড়বে যেমন, রিটার্ন ও তেমন।আন্তর্জাতিক ৫ তারকা মানের হোটেল তৈরীতে আর্কিটেকচারিয়াল ডিজাইন করছে সিংঙ্গাপুরিয়ান ওয়ার্ল্ড ক্লাস আর্কিটেক্ট কোম্পানী Surbana Jurong যারা আধুনিক আরবান-ইনফ্রাস্ট্রাকচার তৈরিতে বিশ^সেরা। আমাদের আর অবচেতনভাবে ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। দক্ষ জনশক্তিতে খ্যাতির শীর্ষে অবস্থিত বাংলাদেশকে ১৮ কোটি মানুষের কল্যাণে গড়ে তুলতে হবে।বর্তমান পর্যটন শিল্পে হোটেল বিনিয়োগই সবচেয়ে নিরাপদ ও লাভজনক। গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপের আন্তর্জাতিক ৫ তারকা তিনটি হোটেল প্রজেক্টের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপের কর্পোরেট হেড অফিস (৪৭ নাসা হাইটস, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, ফোন-০১৮৭৭৭১৫৩৩৩) থেকে তথ্য সংগ্রহ ও হোটলের স্যুট ও আংশিক মালিকানা ক্রয় করা যাবে। মনে রাখতে হবে, পর্যটন হোটেলে বিনিয়োগ একবার রিটার্ন বারবার এবং সাথে থাকছে হালাল আয় ও সুদমুক্ত জীবন।
লেখক:মো:নূরুল আমিন,পর্যটন বিশেষজ্ঞ।